2020 আসলেই একটি দুঃখজনক বছর। সর্বশেষ আপডেট অনুসারে, সৌমিত্র চ্যাটার্জী, একজন প্রবীণ বাঙালি অভিনেতা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। অভিনেতা করোনাভাইরাস উপন্যাসটি সনাক্ত করার পরে তাঁর নিজের শহর কলকাতার একটি হাসপাতালে ভর্তি হন। নেতিবাচক পরীক্ষার পরে তাকে গুরুতর চিকিত্সা করা হয়েছিল এবং তাকে নন-সিভিআইডি ইনটেনসিভ ট্রমা ইউনিটে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। তবে শেষমেশ তিনি মারা যান। “আমরা ভারী মন দিয়ে ঘোষণা করি যে শ্রী সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় আজ (15 নভেম্বর 2020) বেলা ভ্যু ক্লিনিকে রাত 12-15 টায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছিলেন। আমরা তাঁর আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।”
গত ৪৮ ঘন্টা ধরে অষ্টমজগত অভিনেতার স্বাস্থ্যের অবস্থা “চরম” অবনতি হয়েছে, আইএনএস জানিয়েছে। 85 বছর বয়সী দাদাসাহেব ফালকে পুরষ্কারকে প্রায় ৪০ দিনের জন্য কলকাতার বেল ভ্যু হাসপাতালের ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়েছে এবং শুক্রবার থেকে তাঁর চেতনা স্তর উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। প্রবীণ অভিনেতার অবস্থা সহকর্মিতা এবং উন্নত বয়সের কারণে উদ্বেগের বিষয় ছিল। তাঁর মূল সমস্যাটি ছিল কোভিড -১৯ এনসেফেলোপ্যাথি, চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
সৌমিত্র চ্যাটার্জি ৫ অক্টোবর করোনভাইরাসটির জন্য ইতিবাচক পরীক্ষা করেছিলেন এবং পরদিন সকালে হাসপাতালে ভর্তি হন।
তিনি অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায় পরিচালিত ‘অভিযান’ শীর্ষক একটি প্রামাণ্যচিত্রের শুটিং করছিলেন। ভারতলক্ষ্মী স্টুডিওতে শ্যুটিং ফ্লোরে তিনি সর্বশেষবারের সময় উপস্থিত ছিলেন ১ অক্টোবর। পরের শুটিংয়ের সময়সূচিটি October ই অক্টোবর নির্ধারণ করা হয়েছিল।
অস্কার বিজয়ীর সাথে সৌমিত্র চ্যাটার্জি সহযোগিতা করেছিলেন সত্যজিৎ রায় ঘন ঘন তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনার মধ্যে রয়েছে রয়ের ছবিতে তাঁর ফেলুদার অমরত্ব। তিনি রায়ের সাথে অপুর সংসার বা দ্য ওয়ার্ল্ড অফ অপুর মতো ছবিতে কাজ করেছিলেন। তা বাদে চ্যাটার্জির জনপ্রিয় রচনাগুলির মধ্যে রয়েছে আশানী সংকেত, ঘরে বাইরে, অরনারীর দিন রাত্রি, চারুলতা, শাখা প্রশাখা, ঝিনদার বান্দি, সাত পেকে বাঁধে কয়েকজনের নাম।
এই সময় চেষ্টা করছে। আমরা ভারতীয় সিনেমায় আরেক রত্ন অভিনেতাকে হারিয়েছি। তার আত্মা শান্তিতে বিশ্রাম পারে। তার পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা ও প্রার্থনা।
(আইএএনএসের ইনপুট সহ)
সর্বশেষ স্কুপগুলি এবং এর জন্য আপডেটের জন্য বলিউড লাইফের সাথে থাকুন বলিউড, হলিউড, দক্ষিণ, টেলিভিশন এবং ওয়েব সিরিজ।
আমাদের সাথে যোগ দিতে ক্লিক করুন ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব এবং ইনস্টাগ্রাম।
