আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং বলেন, এম এন লারমা বেঁচে থাকলে আদিবাসী মানুষ ও বাংলাদেশ উপকৃত হতো। পাহাড়ের মানুষের মুক্তির স্বপ্ন দেখে মেহনতি মানুষের অধিকারের জন্য তিনি জীবন দিয়েছেন। চুক্তি বাস্তবায়ন না করে পাহাড়ের মানুষকে ধোঁকা না দিতে সরকারের কাছে তিনি অনুরোধ করেন।
স্মরণসভার শুরুতে এম এন লারমার প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। নেতাকে নিয়ে রচিত গানে সূচনা সংগীত পরিবেশন করে আদিবাসী গানের দল মাদল।
মৃত্যুবার্ষিকীর শোকপ্রস্তাব পাঠ করেন জাতীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক জান্নাত-ই-ফেরদৌসী।
স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক জোবাইদা নাসরীন। সঞ্চালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক রোবায়েত ফেরদৌস। আলোচনা করেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য রুহিন হোসেন, বেসরকারি সংগঠন এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, ডাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুশতাক আহমেদ ও অসিত বরণ রায়।
প্রথম পর্বের আলোচনা শেষে বিকেলে প্রদীপ প্রজ্বালন ও গণসংগীত পরিবেশন অনুষ্ঠান হয়। এতে মাদল, আদিবাসী নারী ব্যান্ড দল এফ মাইনর, গানের দল সমগীত ও আদিবাসী নেতা সঞ্জীব দ্রং গান পরিবেশন করেন।